) প্রাচীন কালে বাংলায় সমৃদ্ধ নদী বন্দর ছিল – উয়ারী বটেশ্বর ও পুন্ড্রনগর
২) পাল রাজারা ছিল – বৌদ্ধ ধর্মের অনুসারী
৩) প্রাচীনকালে নাটক মঞ্চস্থ করা হয় – পাহাড়পুরের বৌদ্ধবিহারে
৪) ইট নির্মিত স্থাপত্য আবিষ্কৃত হয় – উয়ারী বটেশ্বর ও পুন্ড্রনগর
৫) বাংলাদেশে স্থাপত্য শিল্পে উৎকর্ষতা লাভ করে – পালযুগে
৬) ধর্মপাল নির্মান করেন – ৫০ টি বৌদ্ধ বিহার
৭) নওগাঁ জেলার সোমপুর বিহারর নির্মান করেন – র্ধমপাল, ৮ম – ৯ম শতকে
৮) পৃথিবীর বৃহত্তম বৌদ্ধবিহার – সোমপুর বিহার
৯) ইউনেস্কো বিশ্ব ঐতিহ্য হিসেবে ঘোষণা করে – পাহাড়পুরের বৌদ্ধবিহারকে
১০) পাল যুগে যে ভাস্কর্য প্রচলিত ছিল – গুপ্ত ভাস্কর্য
১১) এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত বৌদ্ধ চিত্রশিল্পের সংখ্যা – ২৬ টি
১২) পাথরে খোদিত লিপি আবিষ্কৃত হয়েছে -মহাস্থানড়ে
১৩) এই লিখিটির লেখা ছিল – ব্রাক্ষী লিপি
১৪ সন্ধ্যাকর নন্দী ছিলেন – পালযুগের কবি
১৫) সন্ধ্যাকর নন্দী রচিত পাল যুগের শ্রেষ্ঠ সাহিত্য – রামচরিত
১৬) চর্যাপদ রচিত হয় – পাল যুগে
১৭) দানসাগর ও অদ্ভূতসাগর রচনা করেন – বল্লাল সেন
১৮) পন্ডিত ও কবি ছিলেন – লক্ষণ সেন
১৯) সেন যুগের অমর সাহিত্য – জয়দেবের গীতগোবিন্দসও কবীন্দ্র ধোয়ারির ” পবনদূত”
২০) সেন যুগের শেষের দিকে মানুষের মুখে প্রচলিত কবিতা গুলো সংকলিত হয় – শ্রীধর দাসের ” সদুক্তিকর্ণামৃত ” নামক সাহিত্যে
২১) বাংলা মুসলিম শাসনের সূত্রপাত হয় – ১২০৪ সালে
২২) দিল্লির সুলতানি শাসনের অবসান হয় – ১৫২৬ সালে
২৩) মোগল শাসনের কেন্দ্র ছিল – দিল্লি
২৪) বাংলায় যে আফগান নেতার নাম উল্লেখযোগ্য – শেরখান শূর
২৫) বাংলার বড় বড় জমিদারদের বলা হত – বারভূঁইয়া
২৬) বাংলা মোগলদের অধীনে আসে – সম্রাট জাহাঙ্গীরের আমলে ১৬১০ সালে
২৭) বাংলায় মোগল শাসন চলে – ১৬১০ থেকে ১৭৫৭ পর্যন্ত
২৮) বাংলার মধ্যযুগ বলা হয় – সুলতানি থেকে মোগল যুগ পর্যন্ত সময়কে
২৯) ইউরোপীয় বণিকরা সর্বপ্রথম বাংলায় আসে – মোগল আমলে
৩০) ভারত উপমহাদেশে ব্রিটিশ শাসন চলে – ১৭৫৭ থেকে ১৯৪৭ সাল পর্যন্ত।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *