১. অতীত অভিজ্ঞতায় দেখা গেছে পিএসসি জোড় সংখ্যার বিসিএস গুলো জব সল্যুশনস থেকে করে এবং বিজোড় বিসিএসের প্রশ্ন ব্যতিক্রম করে! তবে এবার পরীক্ষার্থী বেশি হওয়ায় এই ধারা পরিবর্তন ও হতে পারে!!
২.প্রিলির প্রশ্নটা ভাল করে পড়ে ধারণা নিবেন কতটা দাগালে পাশ করতে পারবেন। কারণ ৩৫ এ ৮৫, ৩৬ এ ১০৫+,৩৭ এ ৯৭+ পাশ মার্ক ছিল।
৩.অযথা ভুল দাগানোর লোভ সামলাতে হবে কারণ প্রিলিতে না পারার কারণে যতজন বাদ পড়ে তারচেয়ে বেশি বাদ পড়ে ভুল দাগানোর কারণে!
৪.যেহেতু ২০০ নাম্বারের পরীক্ষা তাই দাগানোর সময় প্রশ্নের নাম্বারের সাথে মিলিয়ে ওএমআর শিটে দাগাবেন। অনেক সময় অবচেতন মনে এক ঘরের প্রশ্ন অন্যঘরে দাগালে অপূরণীয় ক্ষতি হয়ে যেতে পারে!
৫.প্রশ্নের প্রথম পাতা কঠিন মনে হলে মাথা গরম করার দরকার নেই! তখন যে অংশ সহজ মনে হবে সেদিক থেকে দাগানো শুরু করবেন!
৬.যেহেতু পিএসসি আসন সংখ্যার ৭ গুন বেশি টিকায় তাই ১৪ হাজার টিকতে পারে। এই সংখ্যাটা কিন্তু কম নয় তাই একটু সতর্ক থাকলে আশাকরি রোল নাম্বার লিখিত তালিকায় খুজে পাবেন!
সবশেষে সবার জন্য শুভকামনা। যারা অমানুষিক পরিশ্রম করেছেন আল্লাহ সবাইকে সফলতা দান করুক এই কামনা করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *