চিত্তরঞ্জন দত্ত (সি আর দত্ত)
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন ৪ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল চিত্তরঞ্জন দত্ত (সি আর দত্ত)
মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় সকাল ৯টার দিকে তিনি মৃত্যু বরণ করেন ।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর।
১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হলে তার দায়িত্ব তাকে
বাংলাদেশ রাইফেলসের প্রথম ডিরেক্টর জেনারেল ছিলেন।
১৯৭৪ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত তিনি হেড কোয়ার্টার চিফ অব লজিস্টিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭৭ সালে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন।
১৯৭৯ সালে বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান হিসেবে কিছুদিন দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮২ সালে তিনি পুনারয় মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।
১৯৮৪ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
ঢাকার কাঁটাবন থেকে কারওয়ান বাজার সিগন্যাল পর্যন্ত সড়কটি ‘বীরউত্তম সি আর দত্ত’ সড়ক নামে নামকরণ করামুক্তিযুদ্ধের সেক্টর কমান্ডার ও বীর উত্তম খেতাবপ্রাপ্ত সি আর দত্ত মারা গেছেন: ২৫ আগস্ট ২০২০
চিত্তরঞ্জন দত্ত (সি আর দত্ত)
বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধকালীন ৪ নম্বর সেক্টরের কমান্ডার অবসরপ্রাপ্ত মেজর জেনারেল চিত্তরঞ্জন দত্ত (সি আর দত্ত)
মঙ্গলবার (২৫ আগস্ট) যুক্তরাষ্ট্রের ফ্লোরিডার হাসপাতালে চিকিৎসাধীন অবস্থায় বাংলাদেশ সময় সকাল ৯টার দিকে তিনি মৃত্যু বরণ করেন ।
মৃত্যুকালে তার বয়স হয়েছিল ৯৩ বছর।
১৯৭৩ সালে স্বাধীন বাংলাদেশের সীমান্তরক্ষী বাহিনী গঠনের উদ্যোগ নেওয়া হলে তার দায়িত্ব তাকে
বাংলাদেশ রাইফেলসের প্রথম ডিরেক্টর জেনারেল ছিলেন।
১৯৭৪ সাল থেকে ১৯৭৬ সাল পর্যন্ত তিনি হেড কোয়ার্টার চিফ অব লজিস্টিক হিসেবে দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৭৭ সালে মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যানের দায়িত্ব নেন।
১৯৭৯ সালে বিআরটিসি’র চেয়ারম্যান হিসেবে কিছুদিন দায়িত্ব পালন করেন।
১৯৮২ সালে তিনি পুনারয় মুক্তিযোদ্ধা কল্যাণ ট্রাস্টের চেয়ারম্যান নিযুক্ত হন।
১৯৮৪ সালে তিনি অবসর গ্রহণ করেন।
ঢাকার কাঁটাবন থেকে কারওয়ান বাজার সিগন্যাল পর্যন্ত সড়কটি ‘বীরউত্তম সি আর দত্ত’ সড়ক নামে নামকরণ করা