১. প্রবেশ পত্র এর প্রিন্ট কপি বা ইস্যুকৃত মূল কপি অবশ্যই সাথে করে নিয়ে যাবেন।
২. পরীক্ষার কেন্দ্রের অবস্থান সম্পর্কে জেনে যাওয়া ভালো। কারন প্রয়াই একই নামে একাধিক স্কুল কলেজ থাকতে পারে আবার জায়গার নামের সাথে কেন্দ্রের নামের মিল নাও থাকতে পারে। যেমনঃ কাকলী উচ্চ বিদ্যালয় কাকলীতে নয়, এটা ধানমন্ডিতে। আবার “শেরে বাংলা” নাম দিয়ে শুরু এমন একাধিক স্কুল রয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনার সে স্কুলের অবস্থান জানা জরুরী।
৩. পরীক্ষা শুরু হওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট আগে হলে উপস্থিত থাকবেন। মাথা ঠান্ডা থাকবে।
৪. পরীক্ষার হলে মোবাইল, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর নেয়া যায় না। যদি কেউ নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিজ দায়িত্বে নিতে হবে । ধরা পরলে আপনার পরীক্ষা বাতিল সহ শাস্তিও হতে পারে কারন কিছু পরীক্ষায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য মেজিষ্ট্রেট দায়িত্বরত থাকেন।
৫. মেয়েদের ক্ষেত্রে হিজাব করলেও কোন কোন পরীক্ষায় দুই কান হিজাবের বাইরে খোলা অবস্থায় রাখতে হবে।
৬. পরীক্ষা শুরু হলে তা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে বাথরুমে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হবে না। সেক্ষেত্রে পরীক্ষা শুরুর আগেই তা সেরে ফেলুন
৭. সীট প্লান থাকলে সীট প্লান অনুযায়ী বসা উচিত। কিছু পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীরা আগে গিয়ে রুমের বেঞ্চের সীট প্লান উঠিয়ে বা ছিড়ে ফেলে যাতে তারা ইচ্ছে মত জায়গায় বসতে পারে। কিন্ত এটা না করাই ভালো।
৮. পরীক্ষা শুরু এবং শেষ হবে, পরীক্ষার হলে টাঙ্গানো ঘড়ি বা পরিদর্ষক এর ঘড়ির সময়ের উপর ভিত্তি করে। নিজের ঘড়ি দেখে অযথাই আপত্তি তুলে কেন্দ্রের পরিবেশ নষ্ট না করাই ভালো। ৫ মিনিট পরে শুরু হলে শেষও ৫ মিনিট পরেই হবে।
৯. OMR সীট প্রত্যেকের জন্য একটাই বরাদ্ধ। খুবই সৌভাগ্যবান না হলে ভুল করার পর আর নতুন কোন OMR সীট পাওয়ার সম্ভাবনা নাই।
১০. রোল নম্বর বা রেজিষ্ট্রেশন নম্বর প্রথমেই ফিলাপ করে নেবেন। রোল এ যদি ডিজিট কম থাকে তাহলে বাম দিকে ফাঁকা ঘরে শূণ্য পুরন করবেন। আর যদি ওএমআর এ ঘর কম থাকে কিন্তু রোল নম্বরে বেশী থাকে তাহলে শেষ দিক থেকে যে কত ডিজিট পুরন করা যায় সে কয়টা করবেন।
১১. কালো বল পয়েন্ট কলম দ্বারা বৃত্ত পুরন করবেন।
১২. প্রশ্ন হতে পেলে প্রশ্নের ছাপা স্পষ্ট কিনা এবং সবগুলো পাতা আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নেবেন। এবং প্রশ্নে এবং উত্তর পত্রের নির্দেশিকা পড়ে নেবেন।
১৩. প্রশ্ন অনুযায়ী সেট কোড পুরন করে নিবেন। কিছু পরীক্ষায় প্রশ্নের ভেতরে OMR শীট রাখা থাকে। সেক্ষেতে লুকানো সেট থাকে, যার উত্তর ঐ OMR সীটেই পুরন করতে হবে। অন্য নতুন বা আলাদা OMR এ পুরন করলে চলবে না।
১৪, নেগেটিভ মার্কিং যদি প্রশ্নে উল্লেখ থাকে তাহলে প্রযোজ্য হবে। কোন কিছু উল্লেখ না থাকলে নেগেটিভ মার্কিং নাই বলে ধরে নিতে হবে।
১৫. কিছু পরীক্ষায় weighted marking থাকে। যেমনঃ গণিত প্রতি প্রশ্নে ১.২৫ এবং সাধারন জ্ঞান প্রতি প্রশ্নে ০.৫০ করে। তাই নম্বর বন্টনটি খেয়াল করবেন।
১৬. প্রশ্নে কোন ভুল থাকলে এ সম্পর্কে পরিদর্ষককে জিজ্ঞাসা করলে কোর জবাব পাবেন না কারন পরিদর্ষকের সাথে প্রশ্ন কারকদের কোন সম্পর্র্ক নাই। তাই ভুল হলে সবার জন্যই তা ভুল। সাধারনত রেজাল্টের সময় ঐ প্রশ্ন বাদ দিয়ে নম্বর হিসাব করা হয়।
১৭. যেসব পরীক্ষায় MCQ এবং লিখিত প্রশ্ন একত্রে থাকে এবং প্রশ্নেই উত্তর করতে হয় সেক্ষেত্রে MCQ দেয়া যখনই দেয়া শেষ হবে তখনই লিখিত পরীক্ষার উত্তর শুরু করতে পারবেন।
১৮. পরীক্ষা শেষ হলে হলের সকলের খাতা নেয়া শেষ হলে, তখন জায়গা থেকে উঠে রুম থেকে বের হওয়া ভালো।
২. পরীক্ষার কেন্দ্রের অবস্থান সম্পর্কে জেনে যাওয়া ভালো। কারন প্রয়াই একই নামে একাধিক স্কুল কলেজ থাকতে পারে আবার জায়গার নামের সাথে কেন্দ্রের নামের মিল নাও থাকতে পারে। যেমনঃ কাকলী উচ্চ বিদ্যালয় কাকলীতে নয়, এটা ধানমন্ডিতে। আবার “শেরে বাংলা” নাম দিয়ে শুরু এমন একাধিক স্কুল রয়েছে। সেক্ষেত্রে আপনার সে স্কুলের অবস্থান জানা জরুরী।
৩. পরীক্ষা শুরু হওয়ার অন্তত ১৫ মিনিট আগে হলে উপস্থিত থাকবেন। মাথা ঠান্ডা থাকবে।
৪. পরীক্ষার হলে মোবাইল, ঘড়ি, ক্যালকুলেটর নেয়া যায় না। যদি কেউ নিয়ে থাকেন তাহলে আপনার নিজ দায়িত্বে নিতে হবে । ধরা পরলে আপনার পরীক্ষা বাতিল সহ শাস্তিও হতে পারে কারন কিছু পরীক্ষায় আইন শৃঙ্খলা রক্ষায় মোবাইল কোর্ট পরিচালনার জন্য মেজিষ্ট্রেট দায়িত্বরত থাকেন।
৫. মেয়েদের ক্ষেত্রে হিজাব করলেও কোন কোন পরীক্ষায় দুই কান হিজাবের বাইরে খোলা অবস্থায় রাখতে হবে।
৬. পরীক্ষা শুরু হলে তা শেষ না হওয়া পর্যন্ত আপনাকে বাথরুমে যাওয়ার অনুমতি দেয়া হবে না। সেক্ষেত্রে পরীক্ষা শুরুর আগেই তা সেরে ফেলুন
৭. সীট প্লান থাকলে সীট প্লান অনুযায়ী বসা উচিত। কিছু পরীক্ষায় পরীক্ষার্থীরা আগে গিয়ে রুমের বেঞ্চের সীট প্লান উঠিয়ে বা ছিড়ে ফেলে যাতে তারা ইচ্ছে মত জায়গায় বসতে পারে। কিন্ত এটা না করাই ভালো।
৮. পরীক্ষা শুরু এবং শেষ হবে, পরীক্ষার হলে টাঙ্গানো ঘড়ি বা পরিদর্ষক এর ঘড়ির সময়ের উপর ভিত্তি করে। নিজের ঘড়ি দেখে অযথাই আপত্তি তুলে কেন্দ্রের পরিবেশ নষ্ট না করাই ভালো। ৫ মিনিট পরে শুরু হলে শেষও ৫ মিনিট পরেই হবে।
৯. OMR সীট প্রত্যেকের জন্য একটাই বরাদ্ধ। খুবই সৌভাগ্যবান না হলে ভুল করার পর আর নতুন কোন OMR সীট পাওয়ার সম্ভাবনা নাই।
১০. রোল নম্বর বা রেজিষ্ট্রেশন নম্বর প্রথমেই ফিলাপ করে নেবেন। রোল এ যদি ডিজিট কম থাকে তাহলে বাম দিকে ফাঁকা ঘরে শূণ্য পুরন করবেন। আর যদি ওএমআর এ ঘর কম থাকে কিন্তু রোল নম্বরে বেশী থাকে তাহলে শেষ দিক থেকে যে কত ডিজিট পুরন করা যায় সে কয়টা করবেন।
১১. কালো বল পয়েন্ট কলম দ্বারা বৃত্ত পুরন করবেন।
১২. প্রশ্ন হতে পেলে প্রশ্নের ছাপা স্পষ্ট কিনা এবং সবগুলো পাতা আছে কিনা তা নিশ্চিত হয়ে নেবেন। এবং প্রশ্নে এবং উত্তর পত্রের নির্দেশিকা পড়ে নেবেন।
১৩. প্রশ্ন অনুযায়ী সেট কোড পুরন করে নিবেন। কিছু পরীক্ষায় প্রশ্নের ভেতরে OMR শীট রাখা থাকে। সেক্ষেতে লুকানো সেট থাকে, যার উত্তর ঐ OMR সীটেই পুরন করতে হবে। অন্য নতুন বা আলাদা OMR এ পুরন করলে চলবে না।
১৪, নেগেটিভ মার্কিং যদি প্রশ্নে উল্লেখ থাকে তাহলে প্রযোজ্য হবে। কোন কিছু উল্লেখ না থাকলে নেগেটিভ মার্কিং নাই বলে ধরে নিতে হবে।
১৫. কিছু পরীক্ষায় weighted marking থাকে। যেমনঃ গণিত প্রতি প্রশ্নে ১.২৫ এবং সাধারন জ্ঞান প্রতি প্রশ্নে ০.৫০ করে। তাই নম্বর বন্টনটি খেয়াল করবেন।
১৬. প্রশ্নে কোন ভুল থাকলে এ সম্পর্কে পরিদর্ষককে জিজ্ঞাসা করলে কোর জবাব পাবেন না কারন পরিদর্ষকের সাথে প্রশ্ন কারকদের কোন সম্পর্র্ক নাই। তাই ভুল হলে সবার জন্যই তা ভুল। সাধারনত রেজাল্টের সময় ঐ প্রশ্ন বাদ দিয়ে নম্বর হিসাব করা হয়।
১৭. যেসব পরীক্ষায় MCQ এবং লিখিত প্রশ্ন একত্রে থাকে এবং প্রশ্নেই উত্তর করতে হয় সেক্ষেত্রে MCQ দেয়া যখনই দেয়া শেষ হবে তখনই লিখিত পরীক্ষার উত্তর শুরু করতে পারবেন।
১৮. পরীক্ষা শেষ হলে হলের সকলের খাতা নেয়া শেষ হলে, তখন জায়গা থেকে উঠে রুম থেকে বের হওয়া ভালো।
সকলের জন্য শুভকামনা রইল