প্রাইমারি সহকারী শিক্ষকভাইভার বাস্তব অভিজ্ঞতা-২০১৮

জেলা : বি.বাড়িয়া

প্রাইমারি সহকারী শিক্ষক ভাইভা
প্রথমে সালাম দিলাম।বসতে বললেন।
পরীক্ষক :নাম কি?
আমি: —-
পরীক্ষক : কোন সাবজেক্টে পড়াশোনা করেছেন?
আমি: ম্যাথমেটিকস
পরীক্ষক ১ : চাপ কাকে বলে?
আমি:উত্তর দিলাম।
পরীক্ষক ২: ৮%লাভে একটি ছাগলের ক্রয়মূল্য ৯৫০ হলে বিক্রয়মূল্য কত?
আমি: খাতায় সমাধান করার পর রেজাল্ট বললাম। তারপর দেখতে চাইল কিভাবে করেছি।দেখার পর
পরীক্ষক ৩: পিথাগোরাস এর সূত্র টি লিখ।
আমি: বিবৃতি সহ সূত্র বললাম।
তারপর #বিপ্রতীপ কোণ কাকে বলে? #রবী ঠাকুরের তিনটি কাব্যগ্রন্থ,
#কত সালে নোবেল
#কোন গ্রন্থের জন্য
#শিলাইদহ কোথায় অবস্থিত –(এটা পারিনি)
তারপর সালাম দিয়ে চলে আসলাম।
কতটুকু ভালো হয়েছে জানিনা।

****
অনুমতি নিয়ে ডুকলাম,সালাম দিলাম,বসতে বললেন,বসলাম।সনদপত্র দেখলেন।
প্রশ্ন১:গ্রামের নাম কি? বললাম।,প্রশ্ন২:পড়াশুনা কতটুকু জিজ্ঞেস করলেন,বললাম!
প্রশ্ন৩: ৮০এর ১০০%কত?উত্তর দিলাম।
প্রশ্ন৪: ৮০ এর ৪০%কত?উত্তর দিলাম।
প্রশ্ন৫: ৮০ এর ৫০%কত? উত্তর দিলাম।
প্রশ্ন৬: আবার প্রশ্ন করলেন পড়াশুনা কতটুকু,উত্তর দিলাম। প্রশ্ন৭:আমি H.S.C পাশ করেছি translation করতে বললেন,করলাম।
প্রশ্ন৮: ৫গুন ১৩=কত? উত্তর দিলাম।উনারা বললেন তুমি সহ দুইজন মেয়ে ১২ এর নামতা অতিক্রম করতে পারসে,বাকি কেউ পারে নাই।
প্রশ্ন৯:A অক্ষর দিয়ে দুটি শব্দ বল,বললাম। তারপর উনারা বললেন,এই মেয়ে তো পড়াশুনা করে আসছে দিয়ে দেন, ঠিক আছে মা যাও।।সালাম দিয়ে চলে আসলাম।।

Leave a Comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *

x
Scroll to Top